Fri. Apr 19th, 2024

ঝিনাইদহ নিউজ

সবার আগে সর্বশেষ

ঝিনাইদহ ইটভাটা গুলিতে অবাধে পুড়ছে গাছপালা ধবংস হচ্ছে  সামাজিক বনায়ন, প্রশাসনের নিরব ভুমিকায় জনমনে প্রশ্ন?

1 min read

ঝিনাইদহ ইটভাটা গুলিতে অবাধে পুড়ছে গাছপালা ধবংস হচ্ছে  সামাজিক বনায়ন, প্রশাসনের নিরব ভুমিকায় জনমনে প্রশ্ন?

ঝিনাইদহ ইটভাটা গুলিতে অবাধে পুড়ছে গাছপালা ধবংস হচ্ছে  সামাজিক বনায়ন, প্রশাসনের নিরব ভুমিকায় জনমনে প্রশ্ন?
ঝিনাইদহ ইটভাটা গুলিতে অবাধে পুড়ছে গাছপালা ধবংস হচ্ছে  সামাজিক বনায়ন, প্রশাসনের নিরব ভুমিকায় জনমনে প্রশ্ন?

ঝিনাইদহ জেলার ৬ টি উপজেলাতে প্রায় শতাধিক ইটভাটা রয়েছে। এই ইটভাটা গুলির মধ্যে অনেক ভাটা জনবসতি পূর্ণ, আবাদ যোগ্য কৃষি জমিতে গড়ে উঠেছে। সেই সাথে প্রায় প্রতিটা ইটভাটাই অবাধে পুড়ছে গাছপালা। গাছ পোড়ানর কাল ধোয়া একদিকে যেমন পরিবেশের ক্ষতি করছে অপর দিকে ফসলের ক্ষতিগ্রস্ত করছে। মাটি কেটে গর্ত করে প্রতিনিয়ত আবাদি জমি ধ্বংস করছে।
কোন নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে এই ভাবে দিনের পর দিন অবৈধ ভাবে গাছপালা পুড়িয়ে যাচ্ছে অথচ প্রশাসন দেখে ও না দেখার ভান করে চলছে এ নিয়ে জন মনে নানা প্রশ্ন উঠেছে। ঝিনাইদহ জেলা শহরের অতি নিকটে ঝিনাইদহ চুয়াডাঙ্গা রোডের ধারে নগর বাতান, হলিধানি, ডাকবাংলা, ঝিনাইদহ থেকে হরিনাকুন্ডূ যাওয়ার পথে চাঁদপুর, সাধুহাটি হয়ে হরিনাকুন্ডূ যাওয়ার পথের ইটভাটা গুলিতে অবাধে পুড়ছে জ্বালানী কাঠ। তাছাড়া মধপুরের আশপাশের ইট ভাটা, গোয়ালপাড়া, বাকড়ি, ছালাভঁরা সহ বিশ্ব রোডের পাশে অবস্থিত ইটভাটা গুলি যে কেউ ঘুরতে গেলে দেখতে পাবেন কাঠ পুড়ানর দৃশ্য। দেখলে মনে হয় দেশের ইটভাটা গুলি কি অবাধে কাঠ পোড়ানর অনুমতি পেয়ে গেছে।
বিভিন্ন ভাটা মালিকের সাথে কথা বলে জানা যায় যে ভাটা মালিকরা সকলে মিলে সমিতি করেছে। সমিতির কাজ হল প্রশাসন ও সাংবাদিক ম্যানেজ করা। তাছাড়া জেলার বিভিন্ন দিবস গুলিতে ভাটা মালিকেরা বিভিন্ন ভাবে প্রশাসনকে সহযোগিতা করে থাকেন। যাহার কারনে প্রশাসনের নাকের ডগায় এই গুলি হলেও প্রশাসন দেখেও না দেখার ভান করে থাকেন। ইটভাটায় গাছ পালা পোড়ানর সুযোগে গ্রাম অঞ্চলের রাস্তার পাশের সবুজ বনায়ন এক শ্রেণীর অসাধু ব্যবসাহিরা কেটে ছয়লাব করে দিচ্ছে। অনেক জাইগাতে টিনের তৈরি চিপনি ও অবাধে ব্যবহার হচ্ছে। যেমন শৈলকূপা পৌরসভার মধ্যে ৩ টি টিনের চিপনি ভাটা আছে। তাহা ছাড়া গ্রাম অঞ্চলে বেশ কিছু এই প্রকৃতির ইট ভাটা দেখতে পাওয়া যায়। এই প্রসঙ্গে এক ভাটা মালিকের সাথে কথা বললে সে বলেন ভাটায় কাঠ পোড়ালে ইটের তৈরি বড় চিপনির এক লক্ষ টাকা জরিমানা আবার টিনের তৈরি চিপনির জরিমানা এক লক্ষ টাকা। সে ক্ষেত্রে ইট দিয়ে বড় চিপনি করতে অনেক টাকা খরচ হয়। তাই টিনের তৈরি চিপনি ভাটাই ব্যবহার করছি।
এই প্রসঙ্গে ঝিনাইদহ জেলা প্রশাসক মাহাবুব আলম তালুকদার বলেন আমারা মোবাইল কোর্ট করছি যেটা যেটা সামনে পড়ে সে গুলির ব্যবস্থা নিচ্ছি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *