মহেশপুর নস্তী বাওড়ে ভাইরাস আক্রান্ত পচা মাছের দূর্গন্ধে অতিষ্ট গ্রাম বাসী

মহেশপুর নস্তী বাওড়ে ভাইরাস আক্রান্ত পচা মাছের দূর্গন্ধে অতিষ্ট গ্রাম বাসী
ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলার নস্তী বাওড়ে ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ফুলকা পঁচা রোগে প্রতিদিন ৩০/৪০ মন মাছ মরে ভেসে উঠেছে।যার ফলে পচা মাছের দূর্গন্ধে আশপাশের বসবাসকারী মানুেষরা অতিষ্ট হয়ে উঠেছে।পচা মাছের দূর্গন্ধ বাতাসের সাথে মিশে এলাকায় ছরিয়ে পরছে, ফলে বওড়ের আশপাশে বসবাসকারী গ্রাম বাসীরা আসুস্ত হয়ে পরছেন ।
নস্তী গ্রাম বাসীরা বলছেন পচা মাছের দূর্গন্ধে বাওড়ে গোসল করতে যাওয়া যাচ্ছে না এমনকি দূর্গন্ধে বাড়িতেও থাকা যাচ্ছে না।গ্রাম বাসীরা আও বলেন পচা মাছের দূর্গন্ধে অসুস্ত হয়ে এ গ্রামের ত জন মহেশপুর হাসপাতালে চিকিৎসা ধীন রয়েছেন। এতে করে গ্রামে আতঙ্ক বিরাজ করছে। তবে বাওড় কর্তীপক্ষ উপজেলা মৎস কর্মকর্তার মরামর্শ মোতাবেক মাছের ফুলকা পচা রোগ ঠেকাতে নানা পদক্ষেপ নিলেও তার কোন প্রতিকার মিলছে না।
বাওড় মৎসজীবি সমিতি সূত্রে জানা যায়, ইফাদ প্রকল্পের ১৪৭ একর জমি নিয়ে নস্তী বাওড়। মৎসজীবি সমিতির ১৩৭ জন সদস্য সরকারের কাছ থেকে প্রায় ২০ লাখ টাকা রিন নিয়ে সম্প্রতি মাছ চাষ শুরু করেন।কিন্তু ১৯ আগষ্ট থেকে কয়েক দিনের ভারী বর্ষনের কারনে নস্তী বাওড় থেকে ২০ লাখ টাকার মাছ ভেসে যায়। সে ক্ষতি পুষিয়ে না উঠতেই গত ৫ দিনে ধরে বাওড়ের কয়েক শ’ মন মাছ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মরে ভেসে উঠেছে।
মৎসজীবি সমিতির সাধানর সম্পাদক লক্ষন কুমার হালদার জানান,ভাইরাসে আক্রন্ত হয়ে প্রতিদিন ৩০/৪০ মন মাছ মরে ভেসে উঠছে।কোন ভাবেই মাছ মরা রোগ ঠেকাতে পরছিনা। ভাইরাসে আক্রন্ত হয়ে মাছ মরে যাওয়ার সমিতির ১৩৭ জন সদস্যর পথে বসতে চলেছে।
তিনি আরও বলেন, সরকারী ভাবে তারা কোন সাহায্য সহযোগিতা না পেলে রিনের টাকা শোধ করা তো দূরের কথা ১৩৭ জন সদস্যকে তাদের পরিবার পরিজন নিয়ে অনাহারে দিন কাটাতে হবে।